বাংলাদেশে সর্বপ্রথম করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয় এই ৮ মার্চ ২০২০ তারিখে। ততদিনে এসএসসি পরীক্ষা ২০২০ এর সকল আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তী ২০২০ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা নিয়ে তৈরি হয় অনিশ্চয়তা।
অবশেষে সরকার ৩১ মে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে। এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে পাসের ৮২.৮৭ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৯৮ জন শিক্ষার্থী। বাংলাদেশের ইতিহাসে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সংখ্যক জিপিএ ৫ পাই এ বছরই।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলেও কলেজে ভর্তি নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে নতুন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। গত ৭ জুন একাদশ শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রম শুরু করতে ১৭ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক প্রস্তাব পাঠালেও তা শুরু করা যায়নি। প্রস্তাবে বলা হয় ৫০ দিন ধরে তিনটি ধাপে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। তবে করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতির কারণে শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শুরুর অনুমোদন দেয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে আগামী জুলাই মাসের মাঝামাঝি অনলাইনের মাধ্যমে একাদশ শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া যেতে পারে। দেরিতে ক্লাস শুরু হলেও শ্রেণিকক্ষের ক্লাসের সময় বৃদ্ধি এবং কলেজ বন্ধের দিনগুলোতে বাড়তি ক্লাস নিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া হবে।
এদিকে কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন মাধ্যমে কলেজে ভর্তির বিজ্ঞাপন প্রচার করায় শিক্ষার্থীরা এবং অভিভাবকেরা পড়েছে চরম দুশ্চিন্তায়।
অবশেষে সরকার ৩১ মে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে। এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে পাসের ৮২.৮৭ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৯৮ জন শিক্ষার্থী। বাংলাদেশের ইতিহাসে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সংখ্যক জিপিএ ৫ পাই এ বছরই।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলেও কলেজে ভর্তি নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে নতুন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। গত ৭ জুন একাদশ শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রম শুরু করতে ১৭ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক প্রস্তাব পাঠালেও তা শুরু করা যায়নি। প্রস্তাবে বলা হয় ৫০ দিন ধরে তিনটি ধাপে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। তবে করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতির কারণে শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শুরুর অনুমোদন দেয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে আগামী জুলাই মাসের মাঝামাঝি অনলাইনের মাধ্যমে একাদশ শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রম শুরুর অনুমোদন দেওয়া যেতে পারে। দেরিতে ক্লাস শুরু হলেও শ্রেণিকক্ষের ক্লাসের সময় বৃদ্ধি এবং কলেজ বন্ধের দিনগুলোতে বাড়তি ক্লাস নিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া হবে।
এদিকে কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন মাধ্যমে কলেজে ভর্তির বিজ্ঞাপন প্রচার করায় শিক্ষার্থীরা এবং অভিভাবকেরা পড়েছে চরম দুশ্চিন্তায়।
0 Comments